College Establish Rules
ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন (pdf format) ঃ
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়
চিকিৎসা শি ক্ষা শাখা
বিষয়ঃবেসরকারী পর্যায়ে হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ (ডিপেস্নামা) স্থাপনের নীতিমালা৷
১. উদ্যোক্তা/উদ্যোক্তাগণকে বোর্ড এর রেজিস্ট্রার বরাবর বোর্ডের নির্ধারিত ছকে আবেদন করতে হবে৷
২. প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব গঠনতন্ত্র থাকবে, যাহা হোমিওপ্যাথিক প্রাকটিশনার্স অর্ডিন্যান্স-১৯৮৩ এবং বোর্ড রেগুলেশন-১৯৮৫ এর বিধান এর আলোকে হবে৷
৩. গঠনতন্ত্রে বর্ণিত নিয়মমাফিক গঠিত একটি ব্যবস্থাপনা কমিটির পরিচালনাধীন প্রতিষ্ঠানটি পরিচালিত হবে৷ ব্যবস্থাপনা কমিটির গঠন প্রক্রিয়ায় নিন্মোক্ত বিধান রাখতে হবেঃ
ক) ব্যবস্থাপনা কমিটির মোট সদস্য সংখ্যা ১১ জনের বেশী হবে না৷
খ) ব্যবস্থাপনা কমিটিতে চেয়ারম্যান হবেন জেলা পর্যায়ে জেলা প্রশাসক অথবা তাহার প্রতিনিধি, উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার৷
গ) বিধিবদ্ধ সংস্থা দ্বারা পরিচালিত কলেজগুলোতে গভর্নিং বডির সভাপতি মন্ত্রণালয় কর্তৃক নির্ধারিত হবে৷
ঘ) ব্যবস্থাপনা কমিটিতে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক মনোনীত একজন প্রতিনিধি থাকবে৷
৪. কোন ব্যক্তির নামে প্রতিষ্ঠানের নামকরণ করতে হলে প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে উক্ত ব্যক্তিকে নগদ বা সম্পদের মাধ্যমে কমপক্ষে পঁচিশ লক্ষ টাকা দান করতে হবে৷
৫. প্রতিষ্ঠানের নামে কোন তফসিলি ব্যাংকে ৫,০০,০০০ (পাঁচ লক্ষ) টাকা ফিক্সড ডিপোজিট রাখতে হবে৷ এ তহবিল পাঁচ বছরের মধ্যে উত্তোলন করা যাবে না৷ পরবর্তীতে সংরক্ষিত তহবিল থেকে টাকা উত্তোলনের জন্য বোর্ডের পূর্ব অনুমোদন লাগবে৷ সংরক্ষিত তহবিলে রৰিত টাকার প্রতি বছরের প্রাপ্ত সূদ প্রয়োজন অনুযায়ী উত্তোলন করে প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে ব্যয় করা যাবে৷
৬. প্রতিষ্ঠানটি হবে সার্বৰণিক এবং হোমিওপ্যাথিক প্রাকটিওশনার্স অর্ডিন্যান্সে বর্ণিত শিৰাদানের জন্য, প্রতিষ্ঠানটিতে বোর্ডের নীতিমালা অনুযায়ী যোগ্যতা সম্পন্ন অনত্মতঃ ১২ জন নিয়মিত শিৰকের ব্যবস্থা থাকতে হবে এবং বোর্ডের নির্ধারিত পাঠ্যসূচী মোতাবেক শিৰা কার্যক্রম চালাতে হবে৷
৭. প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব জমি থাকতে হবে৷ মেট্রোপলিটন শহরে ১০ শতাংশ, অন্যান্য জেলা শহরে ১৫ শতাংশ এবং অন্যান্য সকল ৰেত্রে ৩০ শতাংশ জমি থাকতে হবে৷ ঢাকা মহানগরীতে শিৰাদান এবং হাসপাতালের কার্যক্রম চালুর জন্য এক বা একাধিক ফ্লোরে বা গৃহে কমপৰে পাঁচ হাজার বর্গফুট জায়গা থাকতে হবে৷
৮. যে ভবনে কলেজের কার্যক্রম চলবে সেখানে ব্যবহারযোগ্য অনত্মতঃ পাঁচ হাজার বর্গফুট স্থান থাকতে হবে৷
৯. পাঠ্যক্রমের বিষয়ভিত্তিক প্রত্যেক বিষয়ের পর্যাপ্ত পাঠ্যবই সম্বলিত লাইব্রেরি এবং শিৰার্থীদের ব্যবহারিক শিৰা সরঞ্জামাদি থাকতে হবে৷
১০. উপযুক্তভাবে সজ্জিত গবেষণাগার ও বহির্বিভাগীয় চিকিত্সাকেন্দ্র থাকবে৷, ইন্টার্নশীপের জন্য কমপৰে ১০ টি বেড সম্বলিত ইনডোর ব্যবস্থা থাকতে হবে৷
১১. প্রতিষ্ঠানের বিদ্যমান সুযোগ সুবিধার আলোকে ছাত্র ভর্থির আসন নির্ধারিত হবে৷ মেধাবী অথচ দরিদ্র শিৰার্থীদের সহায়তা দানের লৰ্যে দরিদ্র তহবিলের ব্যবস্থা রাখতে হবে৷ প্রতিষ্ঠানে ভর্তির যোগ্যতা হোমিওপ্যাথিক বোর্ড নির্ধারিত যোগ্যতা অনুযায়ী হবে৷
১২. প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি প্রাপ্তির সময়ে প্রতিষ্ঠানের শিৰক কর্মচারীদের বেতনকাঠামো এবং নিয়োগ বিধি বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে৷ এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়-কে অবহিত করতে হবে৷
১৩. রেজিস্টার্ড চার্টার্ড একাউনটেন্ট ফার্ম দ্বারা প্রতি আর্থিক বছরের হিসাব অডিট করতে হবে এবং অর্থ বছর শেষে ছয় মাসের মধ্যে অডিট রিপোর্ট বোর্ডে পেশ করতে হবে৷ এ সংক্রানত্ম অডিট ফি সংশিস্নষ্ট প্রতিষ্ঠান পরিশোধ করবে৷
১৪. হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল চিকিত্সা শিৰা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার ৰেত্রে শিৰক নিয়োগের শর্তাবলীসহ সংশিস্নষ্ট বিষয়ে হোমিওপ্যাথিক প্রাকটিশনার্স অর্ডিন্যান্স-১৯৮৩ ও বোর্ড রেগুলেশন- ১৯৮৫ এ বর্ণিত নিয়মাবলী ও শর্তবলী যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে৷
১৫. বেসরকারী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ সুষ্ঠুভাবে পরিচাইলত হচ্ছে কিনা তা মন্ত্রণালয় ও বোর্ডের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত পরিদর্শন টীম কর্তৃক বছওে অনত্মতঃ একবার পরিদর্শন করতে হবে৷
১৬. নতুন প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি ফি ১,০০,০০০/- (এক লৰ) টাকা এবং অনত্মবর্তীকালীন স্বীকৃতির মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বেই ৫,০০০/- (পাঁচ হাজার) টাকা ফিসসহ স্বীকৃতি নবায়নের আবেদন বোর্ডের রেজিস্ট্রার বরাবরে দাখিল করতে হবে৷
১৭. বিবিধঃ-
(ক) বেসরকারী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজের জন্য কোন বৈদেশীক প্রতিষ্ঠান বা দাতা সংস্থার নিকট থেকে আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা গ্রহণ করা যাবে৷ তবে, এ ৰেত্রে সরকারের পূর্ব অনুমতি গ্রহণ করতে হবে৷
(খ) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় যে কোন সময় বাসত্মব প্রয়োজনে এবং সময়ের চাহিদা মিটানোর জন্য এই নীতিমাল পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও সংশোধন করতে পারবে৷
(গ) এই নীতিমালার পরিপন্থী বিবেচিত হলে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় হোমিও চিকিত্সা অধ্যাদেশ-১৯৮৩ এর বিধান অনুযায়ী যে কোন বেসরকারী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজের অনুমোদন বাতিলের উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারবে৷
(ঘ) ইতোমধ্যে স্থাপিত/অনুমোদনপ্রাপ্ত সকল বেসরকারী হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজে এই নীতিমালার আওতাভূক্ত বলে গণ্য হবে৷
১৮. এই নীতিমালা অনতিবিলম্বে কার্যকর হবে৷
স্বাৰরিত
(মোহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিক)
সিনিয়র সহকারী সচিব
ফোন নং : ৮৬১৯৭৩০
নং-স্বাপকম/চিশিজ/বেসমেক-০১/২০০৪-৫৭০/৮ তারিখ : ৩১-০৭-২০০৪ ইং
অনুলিপি সদয় অবগতি ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থ গ্রহণের জন্য প্রেরণ করা হলো ঃ
১. মহা-পরিচালক, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, মহাখালী, ঢাকা৷
২. যুগ্ম-সচিব (হাসপাতাল ও নার্সিং) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড৷
৩. যুগ্ম-সচিব (সমন্বয়) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়৷
৪. উপ-সচিব (চিশিজ), স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়৷
৫. পরিচালক (চিকিত্সা শিৰা), স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, মহাখালী, ঢাকা৷
৬. পরিচালক (দেশজ চিকিত্সা), স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, মহাখালী, ঢাকা৷
৭. রেজিস্ট্রার, বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড৷
৮. সিনিয়র সহকারী সচিব (জনস্বাস্থ্য-১ শাখা), স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রণালয়৷
স্বাৰরিত
(মোহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিক)
সিনিয়র সহকারী সচিব
ফোন নং : ৮৬১৯৭৩০
হোমিওপ্যাথিক কলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে নিম্নের তথ্যাদি উলেস্নখ/সংযুক্ত করে আবেদন করিতে হবেঃ
১. রেজিস্ট্রার
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড
ঢাকা- বরাবর কলেজের অধ্যক্ষ স্বাক্ষরে এবং ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির প্রতিস্বাক্ষরে প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব প্যাডে আবেদন করতে হবে৷
২. কলেজের গঠনতন্ত্রের কপি৷
৩. (ক) হোমিওপ্যাথি বোর্ড রেগুলেশন-৮৫ এর ৮ নং ধারায় উল্লেখিত সদস্য সমন্বয়ে গঠিত ম্যানেজিং কমিটির তালিকা৷
(খ) বিধিবদ্ধ সংস্থা দ্বারা কলেজটি পরিচালিত হইলে কমিটির সভাপতি পদটি মন্ত্রণালয় দ্বারা নির্ধারণ করার লক্ষে প্রস্তাব করতে হবে৷
৪. কোন ব্যক্তির নামে প্রতিষ্ঠানের নামকরণ করা হলে প্রতিষ্ঠানের অনুকুলে উক্ত ব্যক্তির নামে কমপৰে ২৫(পঁচিশ) লক্ষ টাকার নগদে বা সম্পদে দান থাকতে হবে৷
৫. প্রতিষ্ঠানের নামে কোন তফসিলি ব্যাংকে ৫(পাঁচ) লক্ষ টাকার ফিঙ্ড ডিপোজিট রাখতে হবে৷
৬. বোর্ডের বিধি-বিধানে উলেস্নখিত যোগ্যতা সম্পন্ন কমপক্ষে ১২(বার) জন সার্বৰনিকশিক্ষক থাকতে হবে৷
৭. বোর্ডের নির্ধারিত ডিএইচএমএস কোর্সের পাঠ্যসূচী মোতাবেক শিক্ষাদান চালু করতে হবে৷
৮. প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব জমি থাকতে হবে৷
(ক) মেট্রোপলিটন শহরে কমপক্ষে ১০(দশ) শতাংশ৷
(খ) জেলা শহরে কমপক্ষে১৫(পনের) শতাংশ৷
(গ) অন্যান্য ক্ষেত্রে ৩০(ত্রিশ) শতাংশ৷
(ঘ) ঢাকা মহানগরীতে এক বা একাধিক ফ্লোরে বা গৃহে কমপক্ষে ৫ হাজার বর্গফুট জায়গা৷
৯. যে ভবনে কলেজের কার্যক্রম চলবে সেখানে ব্যবহারযোগ্য অন্তত ৫(পাঁচ) হাজার বর্গফুট স্থান থাকতে হবে৷
১০. প্রত্যেক বিষয়ের জন্য পর্যাপ্ত বই সম্বলিত লাইব্রেরী এবং ল্যাবরেটরীতে (ব্যবহারিক শিক্ষা /চিকিত্সা) উপকরণ/সরাঞ্জাম থাকতে হবে৷
১১. সুসজ্জিত গবেষণাগার এবং বর্হিবিভাগে কম পক্ষে ১০টি বেড সম্বলিত ইনডোর ব্যবস্থা থাকতে হবে৷
১২. হোমিওপ্যাথি বোর্ডের অনুমোদিত কাঠামো অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক , চিকিত্সক, কর্মকর্তা/কর্মচারীদের বেতন কাঠামো উলেস্নখ করতে হবে৷
১৩. চাটার্ড একাউনেটেন্ট ফার্ম কতর্ৃক অডিট করতে হবে৷
১৪. (ক) কলেজ প্রতিষ্ঠার আবেদন পত্রের সাথে আবেদন ফি হিসেবে রেজিস্ট্রার বরবর ১,০০,০০০ (এক লক্ষ ) টাকার ডিডি/পে-অর্ডার৷
(খ) ম্যানেজিং কমিটির সর্বশেষ ৩টি সভার কার্যবিবরণী৷
(গ) জমির দলিল, নামজারীর রেকর্ড, খাজনার রশিদ, আসবাব পত্র, কমন রম্নম, নামাজ গৃহ এবং প্রয়োজন অনুসারে অন্যান্য বিবরণ/তথ্যাদি/সংযুক্ত করতে হবে৷
বিঃ দ্রঃ সকল তথ্যাদি প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা কতর্ৃক সত্যায়িত করতে হবে৷
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ডের স্বীকৃতির জন্য আবেদিত কলেজ সমূহের অবশ্যই করণীয় বিষয় সমূহ ঃ
১৷ আবেদন পত্র ঃ কলেজ ও হাসপাতালের নিজস্ব প্যাডে আবেদন করতে হবে৷
২৷ গঠনতন্ত্র ঃ কলেজ ও হাসপাতাল পরিচালনার জন্য একটি অনুমোদিত গঠনতন্ত্র থাকতে হবে৷
৩৷ ম্যানেজিং কমিটি ঃ বোর্ডের রেগুলেশন-১৯৮৫ এর ০৮ ধারা মোতাবেক নিম্নলিখিত ব্যক্তিদের সমন্বয়ে কমিটি গঠ করতে হবে –
(ক) জেলা পর্যায়ে জেলা প্রশাসক এবং উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তঅ পদাধীকার বলে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হবেন৷ যেকোন সভায় বা পদির্শনকালীন সময়ে তিনি অথবা তাঁর একজন যোগ্য প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন৷
(খ) বোর্ডের পৰ থেকে একজন প্রতিনিধির নাম অনত্মর্ভূক্ত থাকবে (স্বীকৃতির পর)
(গ) শিৰকদের মধ্য থেকে একজন নির্বাচিত শিক্ষক প্রতিনিধির নাম থাকবে৷
(ঘ) চিকিত্সকদেও মধ্য থেকে একজন সিনিয়র চিকিত্সক প্রতিনিধির নাম থাকবে৷
(ঙ) দুইজন নির্বাচিত অভিভাবজ প্রতিনিধির নাম থাকবে৷
(চ) একজন প্রতিষ্ঠাতা সদস্যের নাম থাকতে হবে (অধ্যক্ষ কতর্ৃক প্রত্যয়ণকৃত)
(ছ) একজন হোমিও রেজিষ্টার্ড চিকিত্সদের নাম অনত্মভর্ূক্ত থাকবে বোর্ড কতর্ৃক মনোনীত)
(জ) সংশিস্নষ্ট বিভাগের একজন বোর্ড সদস্য প্রতিনিধি থাকবে৷
(ঝ) একজন দাতা সদস্যের নাম থাকতে হবে (অধ্যক্ষ কর্তৃক প্রত্যয়নকৃত)
(ঞ) অধ্যক্ষ উক্ত কমিটির সদস্য সচিব বা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করবেন৷
৪৷ কোন ব্যক্তির নামে প্রতিষ্ঠান হলে উক্ত ব্যক্তি কতর্ৃক ২৫ লক্ষ টাকা নগদ অনুদান বা সমপরিমাণ সম্পদ দান করতে হবে৷
৫৷ প্রতিষ্ঠানের নামে তফসিলি ব্যাংকে ৫(পাঁচ) লৰ টাকার এফডিআর জমা রাখতে হবে৷
৬৷ কলেজ ও হাসপাতালে কমপৰে ১২ জন শিক্কক ও চিকিত্সক থাকতে হবে৷ শিক্ষক ও চিকিত্সকদের আলাদা আলাদা রেজিষ্টারে নাম, পিতার নাম, শিক্ষাগত যোগ্যতা, প্রতিষ্ঠানের যোগদানের তারিখ লিপিবদ্ধ থাকতে হবে৷
৭৷ জমিঃ প্রতিষ্ঠানের নিজ নামে জমির দলিল থাকতে হবে৷ সর্বশেষ নামজারী খাজনাসহ সংশিস্নষ্ট কাগজপত্র প্রতিষ্ঠানের নামে হতে হবে৷ জেলা পর্যায়ে জমির পরিমাণ কমপৰে ১৫ শতাংশ এবং উপজেলা পর্যায়ে কমপৰে ৩০ শতাংশ হতে হবে৷
৮৷ লাইব্রেরী ঃ প্রতিষ্ঠানে একটি লাইব্রেরী থাকতে হবে৷ যেখানে সংশিস্নষ্ট বিষয় সমূহের একাধিক বই সংরৰিত থাকবে৷
৯৷ প্রতিষ্ঠানের একটি আউটডোর হাসপাতাল কার্যক্রম এবং কমপক্ষ ১০টি বিছানায় ইনডোর হাসপাতাল থাকতে হবে৷
১০৷ প্রতিষ্ঠানটিতে ৫ হাজার বর্গফুট জায়গা থাকতে হবে৷
১১৷ প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক আয়-ব্যয়ের হিসাব থাকতে হবে যা অনুমোদিত অডিট ফার্ম দ্বারা তৈরী করা৷
১২৷ ম্যানেজিং কমিটির সর্বশেষ তিনটি সভা কার্যবিবরণী থাকতে হবে৷
১৩৷ একটি ছাত্রী কমনরম্নম, শিক্ষক ও অধ্যক্ষর আলাদা রুম থাকতে হবে৷
১৪৷ বর্হিবিভাগ হাসপাতালে প্রাথমিক মেডিকেল যন্ত্রাংশ থাকতে হবে (যেমন : মাইক্রোস্কোপ, টেস্ট টিউব, টিউব হোল্ডার, ঝার বিপি মেশিন, ইত্যাদি)৷
১৫৷ বর্হিবিভাগ রোগীদের রেজিষ্টার থাকতে হবে৷
১৬৷ কলেজ ও হাসপাতালের সামনে সাইন বোর্ড ও ঠিকানা থাকতে হবে৷
১৭৷ শিক্ষক ও চিকিত্সক, কর্মকর্তা কর্মচারীদেও বেতন কাঠামো থাকতে হবে৷